Secondary Education has published the syllabus as a first-week assignment for high school students. They have published this syllabus on their official website. Are you a student of class7? Then the syllabus is very necessary for you.
If you want to download the syllabus, visit our website and click the file attached to the PDF file to download the syllabus. After collecting the syllabus, read the thematic questions well and make assignments. And if you need help to create an assignment, visit our website and collect the answer sheet. So you can know about Assignment 1st Week Syllabus & Answer.
You can also like: Assignment 1st Week Syllabus & Answer 2021
More Post: DSHE Assignment Syllabus, Routine & Answer 2021
Class 7 Bangla assignment answer
Bangla is a difficult subject for Class 7 students and they want the help of different class teacher’s cards to create good assignments on Bengali. So student friends you can visit our website and collect the answer sheet and submit it to the CD teacher.
ক্লাস সেভেনের বাংলা এসাইনমেন্ট এর উত্তর
যৌক্তিকতা নিরুপণ:
নিচে উল্লিখিত অংশটি সাধুরীতিতে রচিত। উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে তার যৌক্তিকতা তুলে ধর।
*সংবাদ পাইলাম, কারুণিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতোমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির হুর হদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।”
মনে কর, তুমি মাহিন/মােহনা। তােমার খেলার সাথী সাজিদ/সাজেদা করােনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তােমার মনের অবস্থা জানিয়ে বন্ধু নাফিস/নাফিসাকে একটি চিঠি লেখ।
গ) উদ্দীপকে আহনাফের মায়ের সাথে ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের মিনুর মা কোনদিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ ?—ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: উদ্দীপকে আহনাফের মায়ের সাথে ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের মেনুর মায়ের নিজের সন্তান অপরের সহজে না দেওয়া দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ।
কাবুলিওয়ালার এক মেয়ে ছিল। সেই মেয়ের প্রতিচ্ছবি তিনি মিনুর মধ্যে পেতেন। তাই প্রায়ই মিনুর সাথে গল্প করতেন।
কিন্তু মিনুর মা অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত স্বভাবের লোক ছিলেন তাই তিনি কাবলিওয়ালার সম্পর্কে সজাগ থাকতেন এবং তিনি চাইতেন না নিউ কাবলি ওয়ালার সহচার্যে থাকুক।
উদ্দীপকের আহনাফের মা, মনোয়ার হোসেনের ব্যবহারটি ভালোভাবে নেননি। নিঃসন্তান মনোয়ার হোসেন আহনাফকে আদর করতে চাইলে তিনি সেটা ভালোভাবে নেন না। বরং তার স্বামীকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন। যা কাবুলিওয়ালা গল্পের মিনুর মায়ের পরিচায়ক।
তাই বলা যায়, উদ্দীপকের আহনাফের মা ও কাবুলিওয়ালা মিনুর মা একে অপরের পরিপূরক।
ঘ) উদ্দীপকে ‘মনােয়ার হােসেনের চরিত্রে ‘কাবুলিওয়ালা গল্পের মূল ভাবের প্রতিফলন ঘটেছে। উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
কাবুলিওয়ালা গল্পের কাবুলিওয়ালা এক মেয়ে ছিল। পেটের দায়ে তিনি যখন কাবলিওয়ালা সেজে গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়াতেন তখন তার মেয়ের মতো একটি মেয়েকে দেখেন। মেয়েটির নাম ছিল মিনু।
কাবলিওয়ালা মিনু মধ্যে নিজের মেয়ের প্রতিচ্ছবি দেখতেন।
কাবলিওয়ালা মিনুর সাথে কথা বলে ভাবজমায় কিন্তু এর মধ্যেও অঘটনের জন্য কাবলিওয়ালা কে মিনুর থেকে অনেক দূরে থাকতে হয়।
কিন্তু পরক্ষনেই আবার যখন মিনুকে দেখতে যায় দেখা করতে চায় তখন মিনুর মা বাধা দেন।
মিনুর মা ছিলেন অত্যন্ত শঙ্কিত স্বভাবের। তাই তিনি মিনুর সাথে কাবলিওয়ালা কে দেখা করতে দিতে চাননি।
উদ্দীপকে মনোয়ার এর সাথে কাবলিওয়ালা আহনাফের মিনু এবং আহনাফের মায়ের সাথে মিনুর মায়ের যথেষ্ট মিল রয়েছে।
এছাড়াও কাবুলিওয়ালা পুরো গল্পের সাথে উদ্দীপকের পুরোপুরি মিল রয়েছে। অতএব প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি সঠিক।
আমার পাঁচ বছর বয়সের ছােট মেয়ে মিনি এক দণ্ড কথা না কহিয়া থাকিতে পারে না। সকালবেলায় আমার নভেলের সপ্তদশ পরিচ্ছেদে হাত দিয়াছি এমন সময় মিনি আসিয়াই আরম্ভ করিয়া দিল, “বাবা, রামদয়াল দরােয়ান কাককে কৌয়া বলছিল, সে কিছু জানে না। না ?” | সে আমার লিখিবার টেবিলের পার্শ্বে আমার পায়ের কাছে বসিয়া নিজের দুই হাঁটু এবং হাত লইয়া অতিদ্রুত উচ্চারণে আগডুম-বাগডুম খেলিতে আরম্ভ করিয়া দিল। আমার ঘর পথের ধারে। হঠাৎ মিনি আগডুম-বাগডুম খেলা রাখিয়া জানালার ধারে ছুটিয়া গেল এবং | চিৎকার করিয়া ডাকিতে লাগিল, “কাবুলিওয়ালা, ও কাবুলিওয়ালা।”
ময়লা ঢিলা কাপড় পরা, পাগড়ি মাথায়, ঝুলি ঘাড়ে, হাতে গােটা দুই-চার আঙুরের বাক্স, এক লম্বা কাবুলিওয়ালা পথ দিয়া যাইতেছিল— তাহাকে দেখিয়া আমার কন্যারত্নের কিরূপ ভাবােদয় হইল বলা শক্ত, তাহাকে উর্ধ্বশ্বাসে ডাকাডাকি আরম্ভ করিয়া দিল। | মিনির চিৎকারে যেমনি কাবুলিওয়ালা হাসিয়া মুখ ফিরাইল এবং আমাদের বাড়ির দিকে আসিতে লাগিল,
অমনি সে ঊর্ধ্বশ্বাসে অন্তঃপুরে দৌড় দিল, তাহার আর চিহ্ন দেখিতে পাওয়া গেল না। তাহার মনের মধ্যে একটা অন্ধ বিশ্বাসের মতাে ছিল যে, ঐ ঝুলিটার ভিতর সন্ধান করিলে তাহার মতাে দুটো-চারটে জীবিত মানবসন্তান পাওয়া যাইতে পারে । আমি মিনির অমূলক ভয় ভাঙাইয়া দিবার অভিপ্রায়ে তাহাকে অন্তঃপুর হইতে ডাকাইয়া আনিলাম—সে | আমার গা ঘেঁষিয়া দাঁড়াইয়া রহিল। কাবুলি ঝুলির মধ্য হইতে কিসমিস খােবানি বাহির করিয়া তাহাকে দিতে
গেল, সে কিছুতেই লইল না, দ্বিগুণ সন্দেহের সহিত আমার হাঁটুর কাছে সংলগ্ন হইয়া রহিল। প্রথম পরিচয়টা | এমনি ভাবে গেল।
কিছুদিন পরে একদিন সকালবেলায় বাড়ি হইতে বাহির হইবার সময় দেখি, আমার দুহিতাটি দ্বারের সমীপন্থ | বেঞ্চির উপর বসিয়া অনর্গল কথা কহিয়া যাইতেছে এবং কাবুলিওয়ালা তাহার পদতলে বসিয়া সহাস্যমুখে শুনিতেছে এবং মধ্যে মধ্যে প্রসঙ্গক্রমে নিজের মতামতও ব্যক্ত করিতেছে। মিনির পঞ্চবর্ষীয় জীবনের অভিজ্ঞতায় বাবা ছাড়া এমন ধৈর্যবান শ্রোতা সে কখনাে পায় নাই। আবার দেখি, তাহার ক্ষুদ্র আঁচল বাদামকিসমিসে পরিপূর্ণ। সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতিমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ । আসিয়া পেস্তাবাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে। | দেখিলাম, এই দুটি বন্ধুর মধ্যে গুটিকতক বাঁধা কথা এবং ঠাট্টা প্রচলিত আছে – যথা, রহমতকে দেখিবামাত্র আমার কন্যা হাসিতে হাসিতে জিজ্ঞাসা করিত, “কাবুলিওয়ালা, ও কাবুলিওয়ালা, তােমার ও ঝুলির ভিতর কী।” রহমত একটা অনাবশ্যক চন্দ্রবিন্দু যােগ করিয়া হাসিতে হাসিতে উত্তর করিত, “হাতি।” উহাদের মধ্যে আরও একটা কথা প্রচলিত ছিল। রহমত মিনিকে বলিত, “খোখী, তােমি সসুরবাড়ি কখুন যাবে
!” কথাটার একটা কোনাে জবাব না দিয়া চুপ করিয়া থাকা নিতান্ত তাহার স্বভাববিরুদ্ধ—সে উটিয়া জিজ্ঞাসা করিত, “তুমি শ্বশুরবাড়ি যাবে ?” রহমত কাল্পনিক শ্বশুরের প্রতি প্রকাণ্ড মােটা মুষ্টি আস্ফালন করিয়া বলিত, “হামি সসুরকে মারবে।” শুনিয়া মিনি শ্বশুর-নামক কোনাে-এক অপরিচিত জীবের দুরবস্থা কল্পনা করিয়া অত্যন্ত হাসিত। | মিনির মা অত্যন্ত শঙ্কিত স্বভাবের লােক। রহমত কাবুলিওয়ালা সম্বন্ধে তিনি সম্পূর্ণ নিঃসংশয় ছিলেন না।
তাহার প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখিবার জন্য তিনি আমাকে বারবার অনুরােধ করিয়াছিলেন। | একদিন সকালে আমার ছােট ঘরে বসিয়া ফশিট সংশােধন করিতেছি। এমন সময় রাস্তায় ভারি একটা | গােল শুনা গেল ।
| চাহিয়া দেখি, আমাদের রহমতকে দুই পাহারাওয়ালা বাঁধিয়া লইয়া আসিতেছে—তাহার পশ্চাতে কৌতূহলী ছেলের দল চলিয়াছে। আমি দ্বারের বাহিরে গিয়া পাহারাওয়ালাকে দাঁড় করাইলাম, জিজ্ঞাসা করিলাম, ব্যাপারটা কী। কিয়দংশ তাহার কাছে, কিয়দংশ রহমতের কাছে শুনিয়া জানিলাম যে, আমাদের প্রতিবেশী একজন লােক রামপুরী চাদরের জন্য রহমতের কাছে কিঞ্চিৎ ধারিত – মিথ্যাপূর্বক সেই দেনা সে অস্বীকার করে এবং তাহাই লইয়া বচসা করিতে করিতে রহমত তাহাকে এক ছুরি বসাইয়া দিয়াছে। রহমত সেই মিথ্যাবাদীর উদ্দেশে নানারূপ অশ্রাব্য গালি দিতেছে, এমন সময় কাবুলিওয়ালা, ও কাবুলিওয়ালা করিয়া ডাকিতে ডাকিতে মিনি ঘর হইতে বাহির হইয়া আসিল।
রহমতের মুখ মুহুর্তের মধ্যে কৌতুকহাস্যে প্রফুল্ল হইয়া উঠিল। মিনি একেবারেই তাহাকে জিজ্ঞাসা করিল, | “তুমি শ্বশুরবাড়ির যাবে?” রহমত হাসিয়া কহিল, “সিখানেই যাচ্ছে।” সাংঘাতিক আঘাত করা অপরাধে কয়েক বৎসর রহমতের কারাদণ্ড হইল। তাহার কথা একপ্রকার ভুলিয়া গেলাম। কত বৎসর কাটিয়া গেল। আমার ঘরে আজ রাত্রি শেষ হইতে না হইতে সানাই বাজিতেছে। আজ আমার মিনির বিবাহ। আমি আমার লিখিবার ঘরে বসিয়া হিসাব দেখিতেছি, এমন সময় রহমত আসিয়া সেলাম করিয়া দাঁড়াইল। আমি প্রথমে তাহাকে চিনিতে পারিলাম না। তাহার সে ঝুলি নাই, তাহার সে লম্বা চুল নাই, তাহার শরীরে পূর্বের মতাে সে তেজ নাই। অবশেষে তাহার হাসি দেখিয়া তাহাকে চিনিলাম। কহিলাম, “কী রে রহমত, কবে আসিলি।” | সে কহিল, “কাল সন্ধ্যাবেলা জেল হইতে খালাস পাইয়াছি।” আমার ইচ্ছা করিতে লাগিল, আজিকার এই শুভদিনে এ লােকটা এখান হইতে গেলেই ভালাে হয়। আমি তাহাকে কহিলাম, “আজ আমাদের বাড়িতে একটা কাজ আছে, আমি কিছু ব্যস্ত আছি, তুমি আজ যাও।” কথাটা শুনিয়াই সে তৎক্ষণাৎ চলিয়া যাইতে উদ্যত হইল, অবশেষে দরজার কাছে গিয়া একটু ইতস্তত করিয়া কহিল, “খোখীকে একবার দেখিতে পাইব না ?” আমি কহিলাম, “আজ বাড়িতে কাজ আছে, আজ আর কাহারও সহিত দেখা হইতে পারিবে না।” সে যেন কিছু ক্ষুন্ন হইল। স্তব্ধভাবে দাঁড়াইয়া একবার স্থিরদৃষ্টিতে আমার মুখের দিকে চাহিল, তার পরে বাবু | সেলাম’ বলিয়া দ্বারের বাহির হইয়া গেল।
আমার মনে কেমন একটু ব্যথা বােধ হইল। মনে করিতেছি তাহাকে ফিরিয়া ডাকিব, এমন সময়ে দেখি | সে আপনি ফিরিয়া আসিতেছে।
কাছে আসিয়া কহিল, “এই আঙুর এবং কিঞ্চিৎ কিসমিস বাদাম খোখীর জন্য আনিয়াছিলাম, তাহাকে দিবেন।” আমি সেগুলি লইয়া দাম দিতে উদ্যত হইলে সে হঠাৎ আমার হাত চাপিয়া ধরিল, কহিল, “আপনার বহু দয়া, আমার চিরকাল স্মরণ থাকিবে আমাকে পয়সা দিবেন না। বাবু, তােমার যেমন একটি লড়কি আছে, তেমনি | দেশে আমারও একটি লড়কি আছে আমি তাহারই মুখখানি স্মরণ করিয়া তােমার খোখীর জন্য কিছু কিছু মেওয়া হাতে লইয়া আসি, আমি তাে সওদা করিতে আসি না।” | এই বলিয়া সে আপনার মস্ত ঢিলা জামাটার ভিতর হাত চালাইয়া দিয়া বুকের কাছে কোথা হইতে এক টুকরা ময়লা কাগজ বাহির করিল। বহু সযত্নে ভাঁজ খুলিয়া দুই হস্তে আমার টেবিলের উপর মেলিয়া ধরিল। দেখিলাম, কাগজের উপর একটি ছােট হাতের ছাপ। ফটোগ্রাফ নহে, তেলের ছবি নহে, হাতে খানিকটা ভুষা মাখাইয়া কাগজের উপরে তাহার চিহ্ন ধরিয়া লইয়াছে। কন্যার এই স্মরণচিহ্নটুকু বুকের কাছে লইয়া রহমত প্রতিবৎসর কলিকাতার রাস্তায় মেওয়া বেচিতে আসে। দেখিয়া আমার চোখ ছলছল করিয়া আসিল। সেই হস্তচিহ্ন আমারই মিনিকে স্মরণ করাইয়া দিল। আমি তৎক্ষণাৎ তাহাকে অন্তঃপুর হইতে ডাকাইয়া পাঠাইলাম। অন্তঃপুরে ইহাতে অনেক আপত্তি উঠিয়াছিল। কিন্তু আমি কিছুতে কর্ণপাত করিলাম না। রাঙাচেলি-পরা কপালে-চন্দন-আঁকা বধূবেশিনী মিনি সলজ্জভাবে আমার কাছে আসিয়া দাঁড়াইল। তাহাকে দেখিয়া কাবুলিওয়ালা প্রথমটা থতমত খাইয়া গেল, তাহাদের পুরাতন আলাপ জমাইতে পারিল না। অবশেষে হাসিয়া কহিল, “খোখী, তােমি সসুরবাড়ি যাবিস ?”
Class 7 Islam & Moral assignment answer
Did you know that the Class 7 assignment syllabus of Islam has been published for the first week? It is very important to collect and understand the syllabus. Collect the syllabus without delay. Create assignments that answer specific questions in the syllabus. And if you need help to create, visit our website and download the answers.
Islam Answer of Class 7 ( 1st week)
১। আকাইদ কী?
২। তাওহীদ বিশ্বাস করা প্রয়ােজন কেন?
৩। কুফরির পরিণাম ব্যাখ্যা কর।
৪। শিরকের কুফল ও পরিণতি বর্ননা কর।
Class 7 Hindu & Moral assignment answer
The Department of Higher and Secondary Education has published the Assignment Syllabus of Class 7 Hinduism for the first week and has given a specific time to prepare this assignment and submit it to the class teacher within this period. But sadly those who have not yet collected the syllabus visit our website and to help you create answers to specific questions in the syllabus, we’ve added the answers to our website so that by collecting the answers you can expect a good result by submitting them to the class teacher as an assignment.
Class 7 Hindu & Moral question answer (1st week)
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় এবং নিরাকার। তবে সব সাকার রূপ একই ঈশ্বরের বিভিন্ন। প্রকাশ”- যুক্তি বিশ্লেষণ পূর্বক ব্যাখ্যা কর।
সংকেত: ১। ঈশ্বরের স্বরূপ ২। ঈশ্বরের একত্ব
উত্তর :
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় এবং নিরাকার। তবে সব সাকার রূপ একই ঈশ্বরের বিভিন্ন প্রকাশ।”- নিচে উক্তিটির যর্থাথতা বিশ্লেষণ করা হলাে :-
ঈশ্বর অর্থ প্রভু। তিনি সর্বশক্তিমান ও সর্বশ্রেষ্ঠ। তিনি সব কিছুর নিয়ন্তা। জীব ও জগতের ওপর তিনি প্রভুত্ব করেন বলে তাকে ঈশ্বর বলা হয়। তিনিই সকল শক্তি ও গুণের আধার। তাঁর আদি নেই, তাই তিনি অনাদি। তাঁর অন্ত নেই, তাই তিনি অনন্ত। তাঁর বিনাশ নেই, তাই তিনি অবিনশ্বর। তিনি নিজেকে নিজেই সৃষ্টি করেছেন, তাই তাকে স্বয়ম্ভ বলা হয়। ঈশ্বরকে পরমেশ্বর নামেও ডাকা হয়। তিনি জগতের সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা এবং ধ্বংসকর্তা। তিনিই জীবের মধ্যে আত্মারূপে অবস্থান করেন। ঈশ্বরের অনন্ত গুণ, অনন্ত রূপ, অনন্ত ভাব এবং বিচিত্র তার লীলা। জ্ঞানীর কাছে তিনি ব্রহ্ম, যােগীর কাছে তিনি পরমাত্মা এবং ভক্তের কাছে ভগবান। হিন্দু ধর্মে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলাে ঈশ্বরতত্ত্ব। এই বৈশিষ্ট্য দ্বারা বােঝানাে হয়েছে ঈশ্বর নিরাকার। তিনি এক এবং অদ্বিতীয়। তবে তিনি প্রয়ােজনে সাকার রূপ ধারণ করতে পারেন। সাকার রূপ ধরে তিনি পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন। তখন তাঁকে অবতার বলা হয়। যখনই ধর্মের গ্লানি উপস্থিত হয় অথ্যা অন্যায় অবিচারে বিপর্যস্ত হয় মানবজীবন এবং অধর্মের অভ্যুত্থান ঘটে তখন। ঈশ্বর কোনাে না কোনাে রূপ ধারণ করে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন। যেমন- দ্বাপর যুগে ঈশ্বর বা ভগবান স্বয়ং কৃষ্ণরূপে পৃথিবীতে এসেছিলেন।
অন্যান্য অবতারও ঈশ্বরেরই অংশ। আর শ্রীকৃষ্ণ ঈশ্বরের পূর্ণ অবতার। আর তাইতাে বলা হয়েছে
‘কৃষ্ণস্তু ভগবান্ স্বয়ম্’- অথ্যাৎ শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান।
বিভিন্ন দেব-দেবী এক ঈশ্বরেরই ভিন্ন ভিন্ন গুণ বা ক্ষমতার প্রকাশ মাত্র। এই এক ঈশ্বরকেই আমরা বিভিন্ন নামে অভিহিত করি। অথ্যাৎ দেব-দেবীরা ঈশ্বরের এক বিশেষ গুণ বা শক্তির সাকার রূপ। যেমন- ব্রহ্মা সৃষ্টির দেবতা, বিষ্ণুরূপে ঈশ্বর জীবজগৎকে রক্ষা ও প্রতিপালন করেন, শিবরূপে তিনি ধ্বংস করে পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষা করেন। অপরদিকে দুর্গা শক্তির দেবী, সরস্বতী বিদ্যার দেবী, লক্ষী ধন-সম্পদের দেবী ইত্যাদি।
আবার, ঈশ্বর যখন জীবের মধ্যে আত্মারূপে অবস্থান করেন তখন তাকে জীবাত্মা। বলে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবের মধ্যে ঈশ্বরের অবস্থান সম্পর্কে বলেছেন –
“সীমার মাঝে অসীম তুমি বাজাও আপন সুর ” আমার মধ্যে তােমার প্রকাশ তাই এত মধুর।
অথ্যাৎ দেহের সীমায় জীবাত্মারূপে পরমাত্মা বা ঈশ্বর বিদ্যমান থাকেন। সুতরাং বলা যায়- ঈশ্বর নিরাকার; তিনি সাকার রূপ ধারণ করতে পারেন। সব সাকার রূপই ঈশ্বরের বিভিন্ন প্রকাশ মাত্র। ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় এবং নিরাকার ।
Class 7 Kristan & Moral assignment answer
Today we will discuss the assignment syllabus for the first week of Class 7 Christianity. The syllabus has already been published on the official website. But due to network jam, many people cannot download the syllabus so we have linked it to our website so that students can download it easily. Not only that, to create the assignment, we have attached the answers to the questions given in the specific assignment syllabus so that the students can submit it as a good assignment.
Class 7 Buddhism & Moral assignment answer
Are you a Class 7 in Buddhism? Did you know that the main syllabus was published in the first week? If you don’t know, visit our site quickly and collect the syllabus and download the answers to the questions in the first week of the syllabus from our website and submit it to all the teachers in the class so that you can get a good assessment.